মুলাদী প্রতিনিধি ॥ সরকারী ঘোষনা অনুযায়ী আগামী মার্চ ২০১২ সালের প্রথম দিকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তাই দেশের সকল উপজেলার ন্যায় মুলাদী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নির্বাচনে হাওয়া বইতে শুরু করেছে। চলছে চেয়ারম্যান পদে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে চুল ছেড়া বিশ্লেশন রাজনৈতিক মহলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষনা অনুযায়ী তৃনমুলের যাদের সমর্থন বেশি এবং ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়নের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে এলাকার জনগন ও সেই লক্ষ্যে একজন সৎ, নির্ভিক সমাজ সেবক, তরুন, রাজনৈতিকবিদ খুজছে, তারই পথ ধওে হাটছেন এ্যাড মিজানুর রহমান টিটু। মহামারী করোনা সময় দলীয় নেতা কর্মীদের পাশে থেকে তাহাদেও নিয়ে অসহায় জনগনের পাশে দাড়িয়েছেন। তাই জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। চেয়ারম্যান মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাড. মিজানুর রহমান টিটু ’র কাছে মনোয়ন পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি দলীয় মনোয়ন পাওয়ার বিষয়ে শতখাগ আশাবাদী, কারন ১৯৮৮ সাল থেকে রাজনৈতিক জীবনে পথ চলা শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে মুরাদী ডিক্রী কলেজ শাখার ছাত্রলীগ সভাপতি হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯০ সালে বরিশাল’ ল কলেজের ছাত্রলীগ মনোনিত এ.জি.এস এবং ২০১২ সালে বরিশাল জেলা আইনজীবি সমিকির নির্বাচনে সর্ব্বোচ্চ ভোটে সদস্য হন এবং ২০১৫ সালে সর্ব্বোচ্চ ভোটে যুগ্ন সম্পাদক নির্বাচিত হন। বর্তমানে মুলাদী থানা আওয়ামীলীগ এর একজন নিবেদিত কর্মী হিসাবে কাজ করিয়া আসিতেছি, আশা করা যাচ্ছে থানা আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও তৃনমূল ত্যাগী নেতৃত্ব বিবেচনায় সম্মান জনক পদে মনোনীত হবেন বলে আশা বাদী, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় গরীব দুঃখি মানুসেল পাশ থেকে চরকালেখান ইউনিয়নের জনগনের সেবা করার জন্য কাজ করে যাচ্ছিন, বর্তমান চেয়ারম্যানের সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয় নেতা কর্মীদের সাথে সমন্বয়হীনতা এবং মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ বিছিন্ন হওয়ার কারণে বর্তমানে সাধারণ জনগন এবং দলীয় নেতাকর্মীরা এ্যাড. মোঃ মিজানুর রহমান টিটু কে তাহাদের ভবিষ্যৎ কান্ডারী হিসাবে দেখতে চায়। একজন কর্মী বান্দব নেতা হিসাবে তাহার পাশে থেকে স্থানীয় আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষকলীগ সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতা কর্মীরা আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এ্যাড. মিজানুর রহমান টিটুকে চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায়। সরেজমিনে ঘুলে দেখা যায় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী সকলের কাছে তিনি এজন কর্মী বান্দব নেতা হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন। তবে দল ও জনগনের চাওয়া পাওয়ার সব কিছুই নির্ভর করছে দক্ষিণ বাংলার রাজনৈতিক অভিভাবক, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পার্বত্য শান্তি চুক্তির প্রবর্তক মাননীয় মন্ত্রী জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এম.পি মহোদয় ও তাহার সুযোগ্য পুত্র বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এর মাননীয় মেয়র, মহানগর আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, আমরাই গড়বো আগামীর বরিশাল স্লোগানের ¯্রষ্ট্রা জনাব সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ সহ বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দেও উপর। তাহাদেও প্রতি তৃণমূলের নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব দেয়ার দাবীও তুলেছেন এলাকাবাসী।
Leave a Reply